---“Join My devotees Enter My Paradise” ( AL-Quran 89 : 29,30). - “ আল্লাহ ও তাঁর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর আহলে বায়েত (বংশধর) আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি আনুগত্য ও মুহব্বত (প্রেম) ই ঈমান ” - “ পাক পাঞ্জাত এর প্রতি আনুগত্য ও ভালোবাসা (মুহব্বত) ই ঈমানের পরিপূর্ণতা ” --- রহমানপুর কমপ্লেক্সের বিভিন্ন প্রকার উন্নয়ন কাজ চলিতেছে – যেমন - রহমানপুর কমপ্লেক্সের – প্রস্তাবিত নিজস্ব - মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানা, মাজার উন্নয়ন, লংগরখানা, ইসলামী গবেষণাগার ইত্যাদি ---- এ সকল উন্নয়ন কাজের যথাযথ বাস্তবায়নে আপনার সাহায্য সহযোগিতা একান্ত ভাবে কাম্য ---- আপনার অনুদান পাঠাবার ঠিকানা :- জি এস এম গাউছুজ্জামান - হিসাব নং :- ৩০৮৮১০১০৫১১৩৯ পূবালী ব্যাংক লিমিটেড ----



Tuesday, October 22, 2013

Slide Show


Slide of Rahmanpuri Complex



* হুঁশিয়ার ! সাবধান !! মনে রেখো,আল্লাহর অলি বন্ধু তাদের না কোনো ভয় আছে, না তাঁরা চিন্তাম্বিত হবে  - - তাদের জন্য সুসংবাদ পার্থিব জীবনে ও  পরকালীন জীবনে” – (আল কুরআন ১০:৬২,৬৪)।

*  দানশীল পুরুষ ও দানশীল নারী যারা আল্লাহকে উত্তম ঋন দান করে তাদের দেওয়া হবে বহুগুন বেশী ( আলকুরআন ৫৭:১৮)
*  যারা আল্লাহর পথে ধন সম্পদ ব্যয় করে এবং যা ব্যয় করে , তা প্রচার করে না, ঐ দানের কারনে কাউকে কষ্ট দেয়না , তাঁদের পুরষ্কার তাঁদের প্রতিপালকের নিকট (আলকুরআন ২ : ২৬০)
*   হে মুমিনগন ! দানের কথা প্রচার করে দান গ্রহীতাকে কষ্ট দিয়ে তোমরা তোমাদের দানকে নষ্ট করো না (আলকুরআন ২ : ২৬৪)
*  আল্লাহর ওলীগণ যখন আল্লাহর নামে কোনকিছু শপথ করেন, তখন আল্লাহ তা র্পূণ করেন” – আল হাদিছ।

হজরত আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহ আনহু হতে বর্নিত তিনি বলেন, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন  নি:সন্দেহে আল্লাহ পাক বলেন, যে কেহ আমার অলীর সাথে শত্রুতা পোষন করে / করবে আমি তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করলাম। আর আমার বান্দা কোন কাজের মাধ্যমে আমার যে নৈকট্য অজন করেছে তা আমার কাছে উহা হতে অধিক প্রিয় যা আমি তাঁর উপর ফরজ করেছি। আর আমার বান্দাহ অধিক পরিমান নফল  ইবাদত করতে করতে আমার নৈকট্য অজন করতে থাকে, এক পর্যায়ে আমি নিজেই তাঁকে মুহাব্বত করি, আর যখন আমি তাঁকে মুহব্বত করি তখন (তারপর) আমি তাঁর (অলীর) কান হয়ে যাই, যার মাধ্যমে সে শ্রবণ করে এবং তাঁর থোথ হয়ে যাই যার মাধ্যমে সে অবলোপন করে এবং তাঁর হাত হয়ে যাই,  যার মাধ্যমে সে কোন কিছু ধরে , আমি তাঁর পা হয়ে যাই, যার মাধ্যমে সে চলাফেরা করে এবং আমি তাঁর জবান (মুখ) হয়ে যাই যা দিয়ে সে বলে আর যদি সে আমার নিকট আশ্রয় পাথর্না করে অর্থাৎ কোন কিছু চায় আমি অবশ্যই তাঁকে তা দিয়ে দেই অর্থাৎ আশ্রয় প্রদান করি” (সুবাহানাল্লাহ)
-      (বুখারীশরীফ ২ খন্ড. ৯৩৩ পৃ: হাদীসে কুদসী)
   
    রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে ব্যক্তি একটি মসজিদ নির্মান করবে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর নির্মান করবেন” – সহী বুখারী ও মুসলিম শরীফ।
আল্লাহকে উচম ঋণ (কজ হাসানা) প্রদান করো (আলকুরআন ৫ : ১২)
কে - সে ! যে আল্লাহকে উত্তম ঋন প্রদান করবে? আল্লাহ তার জন্যে বহুগুন বৃদ্ধি করবেন (আল্ কুরআন ২ : ২৪৫)
হে মুমিনগন ! তোমাদের যা উৎকৃষ্ট তা দান করো। নিকৃষ্ট জিনিস দান করার সংকল্প করো না (আল্ কুরআন ২ : ২৬৭)
তোমরা কখনো পূন্য লাভ করবেনা যতক্ষন না তোমাদের প্রিয় বস্তু আল্লাহর পথে ব্যয় করো (আল্ কুরআন ৩ : ৯২)
আল্লাহ বলেন, নিশ্চয় যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ঈমান আনিয়াছে সে আল্লাহর মসজিদ আবাদ করে” –আল হাদীসে কুদসী।
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন উচ্চৈস্বরে ডাকিতে থাকিবেন আমার প্রতিবেশী কোথায়,  আমার প্রতিবেশী কোথায় ? তখন ফেরেস্তাগণ আরয করিবে,  হে আমাদের প্রভু ! আপনার প্রতিবেশী হওয়া কাহার পক্ষে সম্ভব ? তখন আল্লাহ বলিবেন , মসজিদ সমূহ আবাদ কারীগণ কোথায় ? আল্ হাদীসে কুদসী।
কে আছে যে আল্লাহকে দেবে উত্তম ঋন। তাহলে তিনি একে বহুগুনে বৃদ্ধি করবেন (আল্ কুরআন ৫৭ : ১১)
আল্লাহর পথে ব্যয় করো (আল্ কুরআন ২ : ১৯৫)
লম শিক্ষা করা প্রতিটি মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ আল হাদিছ।
যখন কোরআন পাঠ করা হয় তোমরা মনোযোগের সাথে তা শ্রবন করবে এবং নিশ্চুপ হয়ে থাকবে (আল্ কুরআন ৭ : ২০৪)
তিনি দৃশ্য ও অদৃশ্যের পরিজ্ঞাতা। তিনি রহমান তিনি রহীম। তিনি পবিত্র তিনি শান্তি তিনি নিরাপত্তা বিধায়ক। তিনি রক্ষক তিনি প্রবল। তিনি মহিমায়, মহানুভব। তিনি সৃজনকর্তা, উদ্ভাবনকর্তা, রুপদাতা তিনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় - (আল্ কুরআন ৫৯ : ২৩ - ২৪)
যারা জ্ঞান অজন করেছে তারা মর্যাদা সম্পন্ন - (আল্ কুরআন ৬৪)
নিশ্চয় আমি কুরআন অবর্তীন করেছি এক মুবারক রজনীতে, এই রজনীতে প্রত্যেক গুরুত্বপূণ বিষয় স্থিরকৃত হয় (আল্ কুরআন ৪৪ : ৩ - ৪)
কোরআন আবৃত্তি কর ধীরে ধীরে স্পষ্ট ও সুন্দর ভাবে (আল্ কুরআন ৭ : ২ ৪ ও ৭)
আল্লাহ মুমিনদের নিকট হতে তাদের জীবন ও সম্পদ বেহেস্তের মূল্যে ক্রয় করে নিয়েছেন (আল্ কুরআন ৯ : ১১১)
তোমরা ব্যয় করো পিতা-মাতা, আত্নীয়-স্বজন, ইয়াতিম, মিসকিন ও মুসাফিরদের জন্যে” - (আল্ কুরআন ২ : ২১৫)
নূরে মুজাস্সাম, রহমতে আলম, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি দয়া করেনা, আল্লাহ তাআলা তার প্রতি অনুগ্রহ করেন না    বুখারী, মুসলিম।
কখনো নয় (সত্যি কথা হচ্ছে) তোমরা এতিমদের সম্মান করোনা, মিসকিনদের খাওয়ানোর জন্যে তোমরা একে অপরকে উৎসাহ দাওনা” - (আল্ কুরআন ৮৯ : ১৭ - ১৮)
সাদকা শুধুমাত্র (১) ফকির (২) মিসকিন (৩) আদায়কারী কমচারী (৪) যাদের দ্বীনই সলামের দিকে আর্কীন করা হয় তাদের জন্যে (৫) দাস মুক্তির জন্যে (৬)  ঋণভারাক্রান্তদের জন্যে (৭) আল্লাহর পথে সংগ্রামকারী (৮) মুসাফিরদের জন্যে  এটা আল্লাহর বিধান - (আল্ কুরআন ৯ : ৬০)
নিশ্চয় আল্লাহ সাদকাহফরজ করেছেন যা ধনীদের কাছ থেকে আদায় করে দারিদ্রদের মধ্যে বন্টন করা হবে  - আল্ হাদিছ (সহী বুখারী)
আল্লাহ নিশ্চয় তাকে সাহায্য, যে তার ধমকে সাহায্য করে  - (আল্  কুরআন ২২ : ৪০)
নিশ্চয়ই আমার রসুল (দ:) ও মুমিনদেরকে আমি সাহায্য করবো দুনিযার জীবনে ও কিয়ামত দিবসে - (আল্ কুরআন ৪০ : ৫১)
আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (দ:) কোন বিষয়ে নির্দেশ দিলে কোন মুমিন পুরুষ বা নারী সে বিষয়ে ভিন্ন সিদ্ধান্তের অধিকার থাকবে না  - (আল্ কুরআন ৩৩ : ৩৬)
আল্লাহ বলিয়াছেন, তুমি আল্লাহর রাস্তায় খরচ কর, তোমার জন্য খরচ করা হইবে আল্ হাদিসে কুদসী (বুখারী, মুসলিম)
দোলনা থেকে কবর পযর্ন্ত  জ্ঞান অজন করো” – আল হাদিছ।
এই কুরআন সবর্শ্রেষ্ঠ  হিদায়েত (পথ নির্দেশক)  - (আল্ কুরআন ১৭ : ৯)
তারা তারী ওহী আয়ত্ব করার জন্যে (হে রসুল (দ:) আপনি দ্রুত আবৃত্তি করবেন না। এর সংরক্ষক ও পাঠ করানোর দায়িত্ব আমারই - (আল্ কুরআন ৭৫ ১৬ - ১৭)
এই কুরআন হিদায়েত দান করে মুমিনদেরকে (৪১ : ৪৪ ; ৪৫ : ২০) মুত্তাকীদেরকে (২ : ১) এবং সৎকমর্শীল মুমিনদেরকে (১৭ : ৯) এই কুরআন মুমিনদের জন্য রহমত (১৭ : ৮২ ; ১৮ : ৮২; ৪৫ : ২০) এবং শেফা (১৭ : ৮২) ব্যাধির প্রতিকার (৪১ : ৪৪) এবং বিশ্ব জগতের জন্য উপদেশ - (আল্ কুরআন ৬৮ : ৫২)
মানুষের মধ্যে এমন লোক আছে যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে জীবন ব্যয় করে - (আল্ কুরআন ২ : ২০৭)
কল্যাণকর কাজ ও তাকওয়া অজর্নের পরামশ করো - (আল্ কুরআন ৯ : ৯)
উত্তম ও স্থায়ী পুরস্কার তাদের জন্যে যারা নিজেদের মাধ্যমে পরামর্শের মাধ্যমে নিজেদের কাজ সম্পন্ন করে - (আল্ কুরআন ৪২ : ৩৬, ৩৮)
মুমিনদের নিকট নবী (দ:) তাদের প্রাণাপেক্ষাও প্রিয় - (আল্ কুরআন ৩৩ : ৬)
মানুষ নিজেদের ধমর্কে বহুবার বিভক্ত করেছে। প্রত্যেক দলই তাদের নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে সন্তুষ্ট - (আল্ কুরআন ২৩ : ৫৩)
যারা রাত্রে ও দিবসে, গোপনে এবং প্রকাশ্যে দান করে, তাদের জন্যে তাদের প্রতিপালকের নিকট রয়েছে পুরস্কার - (আল্ কুরআন ২ : ২৭৪)
রোগীর সেবা-শুশ্রুষা করা সুন্নাত, রোগীকে দেখতে যাওয়া সুন্নাত, বিপদগ্রস্থ ব্যক্তিকে সাহায্য করা সুন্নাত, রোগমুক্তির ব্যাপারে আশাম্বিত করা ও দোয়া করা সুন্নাত।
স্বাস্থের চেয়ে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চেয়ে বড় সুখ আর নেই  - ইমামুল মোসলেমিন আলী আলাইহিসসালাম
আল্লাহ তাআলা বলেন, যে ব্যক্তি আমার সৃষ্টির মধ্য হইতে এরুপ দূবর্লের সহায়তা করে, যাহার সহায় কেউ নেই, আমি এই বান্দার রক্ষণাবেক্ষণের যিম্মাদার হইরাম” – আল্ হাদিসী কুদসী।
তোমরা যদি প্রকাশ্যে দান করো তা ভালো। আর যদি গোপনে দান করো এবং অভাবগ্রস্থকে দান করো, তা তোমাদের জন্য আরো ভালো  (আল্ কুরআন ২ : ২৭১)
নূর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,  যে লোক সাধারন মানুষের প্রতি দয়া-অনুগ্রহ বোধ করেনা, তাহার প্রতি আল্লাহ তাআলাও এক বিন্দু রহম করবেন না  - বুখারী ও মুসলিম।

No comments:

Post a Comment